Class Vi History 4 Chapter WBBSE
ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস চতুর্থ অধ্যায় (ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীন ইতিহাসের ধারা) অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর | Class Vi History 4 Chapter WBBSE
১। সঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো :
১.১) আদি বৈদিক যুগের ইতিহাস জানার প্রধান উপাদান ----- ( জেন্দ অবেস্থা / মহাকাব্য/ ঋকবেদ )।
উত্তর - আদি বৈদিক যুগের ইতিহাস জানার প্রধান উপাদান ---- ঋকবেদ ।
১.২) মেগালিথ বলা হয় ----- ( পাথরের গাড়ি/ পাথরের সমাধি/ পাথরের খেলনা ) কে।
উত্তর - মেগালিথ বলা হয় ----- পাথরের সমাধি কে ।
১.৩) ঋকবেদে রাজা ছিলেন ----- ( গোষ্ঠীর প্রধান/ রাজ্যের প্রধান/ সমাজের প্রধান )।
উত্তর - ঋকবেদে রাজা ছিলেন ----- রাজ্যের প্রধান।
১.৪) বৈদিক সমাজে পরিবারের প্রধান ছিলেন ------------( রাজা/ বিশপতি/ বাবা )।
উত্তর - বৈদিক সমাজে পরিবারের প্রধান ছিলেন ----- বিশপতি ।
২। বেমানান শব্দটি খুঁজে লেখো :
২.১) ঋকবেদ, মহাকাব্য, সামবেদ, অথর্ববেদ
উত্তর - বেমানান শব্দটি হল মহাকাব্য ।
২.২) ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, সুদ্র, নৃপতি
উত্তর - বেমানান শব্দটি হল নৃপতি।
২.৩) ইনামগাঁও, হস্তিনাপুর, কৌশম্বি, শ্রাবস্তী
উত্তর - বেমানান শব্দটি হল ইনামগাঁও ।
২.৪) ঊষা, অদিতি, পৃথিবী, দুর্গা
উত্তর - বেমানান শব্দটি হল দুর্গা ।
৩। নিজের ভাষায় ভেবে লেখ ( তিন/চার লাইন ) :
৩.১) বেদ শুনে শুনে মনে রাখতে হতো। এর কারণ কি বলে তোমার মনে হয় ?
উত্তর - বৈদিক যুগে লেখার সামগ্রী আজকের দিনের মত সহজলভ্য ছিল না। লেখার ব্যবস্থা না থাকায় ছাত্ররা গুরুর মুখে শুনে শুনে তা মুখস্ত করতেন। তাই বেদ শুনে শুনে মনে রাখতে হতো।
৩.২) বৈদিক সমাজ চারটি ভাগে কেন ভাগ হয়েছিল বলে তোমার মনে হয় ?
উত্তর - বৈদিক সমাজ জন্মভিত্তিকভাবে পেশা নির্ধারিত করবে বলে চারটি ভাগে ভাগ হয়ে যায়। সমাজে একশ্রেণীর মানুষের জন্য এক প্রকার কাজি নির্ধারিত করতে চায় বৈদিক সমাজ। যেমন - পুজো , যজ্ঞ ,বেদ পাঠ ইত্যাদি করবে ব্রাহ্মণরা। যুদ্ধ করবে ক্ষত্রিয়রা, কারিগরি, কৃষি ,বাণিজ্য বৈশ্যরা করবে এবং তিন বর্ণের সেবা করবে শূদ্ররা। আসলে সমাজে বিশৃঙ্খলা রুখতে এবং শৃঙ্খলা নিয়মে সমাজকে বাঁচতে চেয়েছিল বৈদিক সভ্যতা।
৩.৩) বৈদিক যুগের পড়াশোনায় গুরু ও শিষ্যের সম্পর্ক কেমন ছিল বলে মনে হয ?
উত্তর - বৈদিক যুগে গুরু ও শিষ্যের সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত শ্রদ্ধার। বৈদিক যুগে ছাত্রদের গুরুগৃহে থেকে শিক্ষা লাভ করতে হতো। গুরু যা পড়তেন ছাত্ররা তাই আবৃত্তি করতেন। ছাত্রের শিক্ষার শেষে গুরুর কাছে আবেদন করলে উপযুক্ত ছাত্রকে গুরু উপনয়ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শিষ্যত্ব দিতেন। ছাত্ররা অস্ত্র চালানো, চিকিৎসা ও মেয়েরা নাচ গান শিখত গুরুর কাছে। ১২ বছর শিক্ষা লাভের পর বিশেষ স্নানের মাধ্যমে শিশুরা গুরুর থেকে স্নাতক উপাধি পেতেন। গুরুগৃহ থেকে যাওয়ার সময় ছাত্ররা গুরুদক্ষিণা দিত। গুরুদক্ষিণা হিসেবে তারা গরু দান করত।
৩.৪) আদি বৈদিক ও পরবর্তী বৈদিক যুগে নারীর অবস্থার কি কোন বদল হয়েছিল ? বদল হয়ে থাকলে কেন তা হয়েছিল বলে মনে হয় ?
উত্তর - হ্যাঁ, আদি বৈদিক ও পরবর্তী বৈদিক যুগে নারীর অবস্থার পরিবর্তন হয়েছিল। আদি বৈদিক সমাজে অনেক নারী শিক্ষা লাভ করতেন। এমনকি সমিতির বৈঠকেও কিছু নারীর যোগ দিতেন। যুদ্ধেও তারা অংশগ্রহণ করতেন। যোগেও নারীরা অংশ নিতেন। তখন বাল্যবিবাহ ও সতীদাহ প্রথা প্রচলন ছিল না। পরবর্তী বৈদিক সমাজে নারীর অবস্থা খারাপ হয়েছিল। মেয়ে জন্মালে পরিবারের সবাই দুঃখ পেত। এই সময় বাল্যবিবাহ শুরু হয় এবং সভা সমিতির কাজে মেয়েদের আর যোগ দিতে দেখা যেত না।
পরবর্তী বৈদিক সমাজ ছিল পিতৃতান্ত্রিক, মায়ের তথা নারীর স্বাধীনতা খর্ব করার জন্যই এই বদল হয়েছিল বলে মনে হয়।
৪। হাতে কলমে করো:
৪.১) বৈদিক সমাজে রাজার ধারণার বদল একটি চার্টের সাহায্যে দেখাও।
উত্তর - গোষ্ঠী প্রধান বা বিশপতি
⬇️
তারপর তিনি হলেন গোপতি।
⬇️
ভূপতি বা মহিপতি
⬇️
নৃপতি বা নরপতি
৪.২) বৈদিক সমাজে জীবিকা গুলির একটি চার্ট তৈরি করো।
উত্তর - কুমোর - কামার - কৃষক - জেলে - চিকিৎসক - তাঁতি।
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর
১) বেদ শব্দটি এসেছে কোন শব্দ থেকে ?
উত্তর - বেদ শব্দটি এসেছে 'বিদ' থেকে যার অর্থ জ্ঞান।
২) বৈদিক যুগে ব্যবহৃত কয়েকটি মুদ্রার নাম লেখ ?
উত্তর - বৈদিক যুগে ব্যবহৃত কয়েকটি মুদ্রা হল নিষ্ক ও শতমান।
৩) গোত্র কি ?
উত্তর - গোষ্ঠীর গবাদি পশু রাখার জায়গা কে গোত্র বলে।
৪) একটি মেগালিথ প্রত্নক্ষেত্রের উদাহরণ দাও?
উত্তর - একটি মেগালিথ প্রত্নক্ষেত্র হল ইনামগাঁও।
৫) বেদ কয় প্রকার ও কি কি ?
উত্তর - বেত প্রধানত চার প্রকার। ঋকবেদ, সামবেদ, যজুভেদ ও অথর্ববেদ।
৬) বৈদিক সাহিত্য কে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ও কি কি ?
উত্তর - বৈদিক সাহিত্যকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। যথা - সংহিতা, ব্রাহ্মণ, অরণ্যক ও উপনিষদ।
৭) রত্নিন কাদের বলা হয় ?
উত্তর - বৈদিক যুগে রাজার শাসন কাজে যেসকল কর্মচারীরা সাহায্য করতেন তাদের রত্নিন বলা হতো।
৮) বেদের অপর নাম কি ?
উত্তর - এদের অপর নাম শ্রুতি।
৯) দেবতাদের রাজা ছিলেন কে ?
উত্তর - দেবতাদের রাজা ছিলেন ইন্দ্র।
১০) দশ রাজার যুদ্ধের কাহিনী আছে কোন বেদে ?
উত্তর - ১০ হাজার যুদ্ধের কাহিনী আছে ঋক বেদে।
১১) জেন্দাবেস্তার শ্রেষ্ঠ দেবতা কে ?
উত্তর - জেন্দাবেস্তার শ্রেষ্ঠ দেবতা হলেন আহুর।
১২) সংহিতা কথার অর্থ কি ?
উত্তর - সংহিতা কথার অর্থ সংকলন।
১৩) কোন বেদ গানের মত সুর করে গাওয়া হত ?
উত্তর - সামবেদ গানের মতো সুর করে গাওয়া হতো।
১৪) বেদাঙ্গের সংখ্যা কয়টি ?
উত্তর - বেদাঙ্গের সংখ্যা ছয়টি।
১৫) বৈদিক যুগে পরিবারের প্রধান কে ছিলেন ?
উত্তর - বৈদিক যুগে পরিবারের প্রধান ছিলেন পিতা।
১৬) সব থেকে পুরনো বেদ কোনটি ?
উত্তর - ঋকবেদ সবথেকে পুরনো।
১৭) কোন বেদে জাদু মন্ত্রের সংকলন আছে ?
উত্তর - অথর্ববেদে জাদু মন্ত্র সংকলন আছে।
১৮) কোন বেদে যাগ যজ্ঞের মন্ত্র সংকলিত আছে?
উত্তর - যজু বেদে যাগ যজ্ঞের মন্ত্রের সংকলন আছে।
১৯) বৈদিক যুগে সভা গুলিতে কোন ব্যক্তিরা যোগ দিতেন ?
উত্তর - বৈদিক যুগে সভা গুলিতে বয়স্ক ব্যক্তিরা যোগ দিতেন।
২০) কোন নদীর উপত্যকা অঞ্চলে বৈদিক বসতি গড়ে উঠেছিল ?
উত্তর - গঙ্গা ও সিন্ধু নদীর উপত্যকায় বৈদিক বসতি ছিল।
২১) কাদের সামাজিক সুযোগ-সুবিধা ছিল না ?
উত্তর - শূদ্রদের কোন সামাজিক সুযোগ-সুবিধা ছিল না।
২২) বৈদিক যুগে বৈশ্যদের কাজ কি ছিল ?
উত্তর - বৈদিক যুগে বৈশ্যদের কাজ ছিল ব্যবসা-বাণিজ্য করা।
২৩) বৈদিক যুগে জনপ্রিয় খেলা ছিল কোনটি ?
উত্তর - বৈদিক যুগে জনপ্রিয় খেলা ছিল পাশা খেলা।
২৪) চতুরাশ্রম প্রথার প্রথম আশ্রম কি ছিল ?
উত্তর - চতুরাশ্রম প্রথার প্রথম আশ্রম ছিল ব্রহ্মচর্য।
২৫) মেগালিথ কি ?
উত্তর - মেখালিদ হল বড় পাথরের সমাধি।
২৬) বৈদিক যুগে শিষ্যরা গুরুদক্ষিণা হিসেবে কি দিত ?
উত্তর - বৈদিক যুগে শিষ্যরা গুরুদক্ষিণা হিসেবে গরুর দিত।
নিজের ভাষায় লেখ :
১) বৈদিক যুগের অর্থনীতি কেমন ছিল ?
উত্তর - রিক বৈদিক যুগে অর্থনীতির প্রধান ভিত্তি ছিল পশুপালন। যার গবাদি পশু বেশি তিনি ধনী বলে পরিচিত হতেন। পশু পালনের উপর সমাজ বেশি নির্ভর করতে বলেই গবাদি পশুর এত গুরুত্ব ছিল। আদি বৈদিক যুগে উৎপন্ন শস্যের মধ্যে জব ছিল প্রধান। এছাড়া গম ও ধান উৎপাদন হত। পরবর্তী যুগে গঙ্গা যমুনা দোয়া অঞ্চলে পাকাপাকিভাবে কৃষিকাজ শুরু হয়। এই সময় উৎপন্ন ফসল গুলি ছিল যব,ধান, গম ইত্যাদি।
২) বৈদিক যুগের সমাজ ব্যবস্থা কেমন ছিল ?
উত্তর - বৈদিক সাহিত্য থেকে আমরা ওই সময়ের সমাজের কথা জানতে পারি। সমাজের সবথেকে ছোট অংশ ছিল পরিবার। পরিবারের সবথেকে বয়স্ক পুরুষ ছিলেন প্রধান। বৈদিক যুগের সমাজ ছিল পিতৃতান্ত্রিক। প্রথমদিকে বর্ণাশ্রম বা চিতুর্বর্ণপ্রথা ছিল না। ঋকবেদের শেষের দিকে বর্নাশ্রম প্রথা বৃদ্ধি পায়। বৈদিক যুগে চারটি বর্ণের উল্লেখ পাওয়া যায়। পুজো, যজ্ঞ, বেদ, পাঠ, ইত্যাদি করতেন ব্রাহ্মণরা। যুদ্ধ করা, সম্পদ লুট ইত্যাদি ছিল ক্ষত্রিয়দের কাজ। কারিগরি, কৃষি ও বাণিজ্য বৈশ্যদের কাজ। এই তিন বর্ণের সেবা করত শূদ্ররা।
৩) বৈদিক সভ্যতায় নারীদের অবস্থান কেমন ছিল ?
উত্তর - বৈদিক সভ্যতা পিতৃতান্ত্রিক হওয়ায় এই যুগে নারীর মর্যাদা বিশেষ ছিল না। তবে আদি বৈদিক সমাজে নারীদের শিক্ষা লাভের কিছু কিছু উল্লেখ পাওয়া যায়। এমনকি তারা পুরুষদের সাথে সভা সমিতিতে যোগদান করতে পারত। এছাড়া যজ্ঞেও তারা অংশ নিত। আদি বৈদিক যুগে বাল্যবিবাহ, সতীদাহ প্রথার প্রচলন ছিল না। পরবর্তী বৈদিক যুগের সমাজে নারীদের অবস্থান ক্রমই খারাপ হতে থাকে। এ যুগে মেয়েরা সমিতি বা যুদ্ধে আর যোগ দিতে পারত না। এই সময় থেকে বাল্যবিবাহ, সতীদাহপ্রথা ক্রমে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে থাকে।
৪) মেগালিথ সম্বন্ধে যা জানো লেখো ?
উত্তর - মেগালিথ হল বড় পাথরের সমাধি। প্রাচীন ভারতে লোহার ব্যবহারের সঙ্গে এ সমাজের সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যায়। বিভিন্ন অঞ্চলের জনগোষ্ঠী বড় বড় পাথর দিয়ে পরিবারের মৃত ব্যক্তিদের সমাধি চিহ্নিত করত। বড় পাথর দিয়ে চিহ্নিত এই সমাধি গুলো নানা রকমের দেখতে হতো। কোথাও আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা বড় একটি পাথর। কোথাও বৃত্তাকারে সাজানো অনেক পাথর। এই সমাধিগুলো থেকে মানুষের কঙ্কাল ও তাদের ব্যবহারের জিনিসপত্র পাওয়া গেছে। কাশ্মীরের বুরজাহোম, রাজস্থানের ভরতপুর, ইনামগাঁও বিখ্যাত মেগালিথ্ কেন্দ্র। এই বড় পাথরের সমাধি গুলো বেশি পাওয়া যায় দক্ষিণ ভারতে।
৫) চতুরাশ্রম সম্বন্ধে যা জানো লেখো ?
উত্তর - পরবর্তী বৈদিক যুগে জীবনযাপনের চারটি ভাগ বা পর্যায় ছিল। যেমন -
ক) ব্রহ্মচর্য :- সাঁতরা অবস্থায় গুরুপ গৃহে থেকে শিক্ষা লাভ করা।
খ) গার্হস্থ :- শিখালাম এরপর বিয়ে করে সংসার জীবন যাপন করা |
গ) বানপ্রস্থ :- সংসার থেকে দূরে থেকে বনে কুঠির বানিয়ে ধর্ম চর্চা করা।
ঘ) সন্ন্যাস :- সবকিছু ভুলে ঈশ্বর চিন্তায় শেষ জীবন কাটানো কে বলা হতো সন্ন্যাস আশ্রম।
এই চারটি পর্যায়ে কে একসঙ্গে চতুর আশ্রম বলা হত। শূদ্রদের এই জীবন যাপনের অধিকার ছিল না।
৬) বৈদিক যুগের শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে যা জানো লেখো ?
উত্তর - বৈদিক যুগের শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে বৈদিক সাহিত্য থেকে জানা যায়। এই যুগে শিক্ষা ব্যবস্থার প্রধান এবং কেন্দ্র ছিলেন গুরু। গুরু উপনয়নের মাধ্যমে তার শীর্ষ বেছে নিয়ে তাদের শিক্ষা দিতেন। এখানে মেয়েরাও গুরুর কাছে আবেদন করতে পারত। মৌখিকভাবে শিক্ষা চর্চা হত। গুরু একটা অংশ বলতেন আর শিশুরা তার শুনে শুনে মুখস্ত করত। বেদপাঠ ,গণিত, ব্যাকরণ ও ভাষা শিক্ষার সাথে সাথে হাতে কলমে অনেক কিছুই শিখতে হতো। ছাত্রদের নিজেকে রক্ষা করা ও অস্ত্র চালানো শিখতে হতো। এমনকি ব্রাহ্মণরাও অস্ত্রশিক্ষা গ্রহণ করত। মেয়েরা অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে নাচ ও গানের চর্চা করতো।
শেষ কথা ঃ-
এই পোস্টে Class VI History Chapter 4 থেকে প্রশ্ন উত্তর আলচনা করা হলো। পরে আরও গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় আসার মতো প্রশ্ন উত্তর আপডেট দেওয়া হবে।
Edu হোস্টারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url