Wbchse Class 11 ( Sem-2 ) Compute Application Chapter Four Question Answers | একাদশ শ্রেণি (দ্বিতীয় সেমিস্টার) কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন চতুর্থ অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর | Class XI Computer Application Computer Networks
একাদশ শ্রেণি ( দ্বিতীয় সেমিস্টার ) কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন অধ্যায়- 4
-: সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর :-
১) নেটওয়ার্কিং কাকে বলে ?
উত্তর - দুই বা ততোধিক কম্পিউটার যখন তার দিয়ে বা তার ব্যতীত পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তথ্য দেওয়া নেওয়া করে তখন কম্পিউটার গুলির সংযুক্তিকরন কে নেটওয়ারকিং বলে।
২) নেটওয়ার্কিং এর প্রয়োগ উল্লেখ কর ?
উত্তর - নেটওয়ার্কিং সবচেয়ে বেশি যে সমস্ত ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় সেগুলি হল-
i) ফাইল শেয়ারিং - একটি কম্পিউটার থেকে অন্য যেকোনো কম্পিউটারে ফাইল ডকুমেন্ট ছবি ইত্যাদি পাঠানোর জন্য ।
ii) ইমেইল - ই-মেইলের সাহায্যে চিঠিপত্র আদান-প্রদানের জন্য।
iii) অনলাইন শপিং- নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থার মাধ্যমে ইন্টারনেটে দ্রব্য সামগ্রিক কেনা বেচা ,লগ্নি করা এবং অন্যান্য ব্যবসায়িক কাজকর্ম করা হয়।
iv) সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং - নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে চ্যাটিং নেট সার্ফিং এবং টুইটার লিখন ইত্যাদি খুবই জনপ্রিয়।
v) ব্যাংকিং সার্ভিস - বর্তমানে ব্যাংক পরিষেবায় নেটওয়ার্ক এর গুরুত্ব অপরিসীম।
এছাড়াও বর্তমানে বিভিন্ন নতুন নতুন ক্ষেত্রে নেটওয়ার্কিং সফলভাবে প্রয়োগ করা হচ্ছে।
৩) অ্যানালগ ও ডিজিটাল সিগন্যাল বলতে কী বোঝো ?
উত্তর -
অ্যানালগ সিগন্যাল - অ্যানালগ সিগন্যাল হল একটি নিরবিচ্ছিন্ন সিগন্যাল যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সমহারে আবর্তিত হতে থাকে। এটি প্রকৃত অর্থে তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ বা ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভের সমন্বয়ে গঠিত। টেলিফোনে কথা বলা অর্থাৎ টেলিফোন লাইনের মধ্য দিয়ে যে তথ্য যায় তা অ্যানালগ।
ডিজিটাল সিগনাল - আমরা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে যে তথ্য পরিবহন করি তা ডিজিটাল সংকেত। ডিজিটাল সিগনাল জিরো এবং ওয়ান অর্থাৎ বাইনারি সংখ্যার সমন্বয়ে গঠিত। ডিজিটাল সিগনাল নিরবিচ্ছিন্ন নয়। এটি কতকগুলি Letter , Sound , ছবি হতে পারে।
৪) অ্যানালগ ও ডিজিটাল সিগন্যালের মধ্যে পার্থক্য ?
উত্তর -
i) অ্যানালগ সিগন্যাল ইলেক্ট্র ম্যাগনেটিক ওয়েব এর সমন্বয়ে গঠিত।
i) ডিজিটাল সিগন্যাল বাইনারি সংখ্যা 0 এবং 1 এর সমন্বয়ে গঠিত।
ii) অ্যানালগ সিগন্যাল কেরনের সময় বাধাপ্রাপ্ত হলে তথ্য বিকৃত হতে পারে কিন্তু নষ্ট হয় না। ii) ডিজিটাল সিগন্যালে তথ্য নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
iii) অডিও , ভিডিও ডেটা প্রেমের জন্য এই সংকেত উপযোগী iii) টেক্সট ডাটা প্রেরনের ক্ষেত্রে এই সংকেত বেশি উপযোগী।
iv) এই সংকেত যথেষ্ট ব্যয়বহুল। iv) এই সংকেত কম ব্যয়বহুল।
৫) অ্যানালগ সিগন্যাল এর দুটি সুবিধা উল্লেখ করো ?
উত্তর -
i) অ্যানালগ সিগন্যালের প্রক্রিয়াকরণ সাধারণত সরল এবং কম জটিল।
ii) এনালগ সিগন্যাল সর্বত্র পাওয়া যায়।
iii) অডিও ভিডিও ডাটা প্রেরণের জন্য অ্যানালগ সিগন্যাল খুবই উপযোগী।
৬) ডিজিটাল সিগনাল কি কি অঙ্কের সমন্বয়ে গঠিত
উত্তর - ডিজিটাল সিগন্যাল বাইনারি অঙ্ক 0 এবং 1 এর সমন্বয়ে গঠিত।
৭) নেটওয়ার্ক সিস্টেমে তথ্য প্রেরণের ধরন কত প্রকার ও কি কি আলোচনা করো ?
উত্তর - নেটওয়ার্ক সিস্টেমে তথ্য প্রদানের ধরন তিন প্রকারের হয়ে থাকে।
i. সিমপ্লেক্স মোড ( Simplex Mode ) :- সিমপ্লেক্স মোডে কেবলমাত্র এক দিক থেকে তথ্য প্রেরণ করা হয় অর্থাৎ তথ্য প্রবাহটি একমুখী হয়। কোন অবস্থাতেই বিপরীত দিকে তথ্য যায় না। কিছু কিছু যন্ত্র আছে যেগুলি কেবলমাত্র তথ্য গ্রহণ করে সেগুলির ক্ষেত্রে এই নীতি ব্যবহার করা হয়।
যেমন - কম্পিউটার ও কিবোর্ডের যোগাযোগ, মাইক্রোফোন ও সাউন্ড বক্সের যোগাযোগ।
ii. হাফ ডুপ্লেক্স ( Half Duplex) :- হাফ ডুপ্লেক্স মোডে তথ্য দুই মুখেই বা দুদিকেই স্থানান্তরিত হতে পারে । কিন্তু কখনোই একই সময় নয়। যখন একটি ডিভাইস তথ্য প্রেরণ করে অন্য ডিভাইসটি সেই তথ্যকে গ্রহণ করে । আবার গ্রাহকটি যখন তথ্য প্রেরণ করে তখন প্রেরক সেই তথ্য গ্রহণ করে।
যেমন - কম্পিউটার এবং ডিস্কের মধ্যে সংযোগ, পুলিশের ওয়াকি-টকি
iii. ফুল ডুপ্লেক্স ( Full Duplex) :- ফুল ডুপ্লেক্স মোডে একই সময়ে তথ্য উভয়দিকেই স্থানান্তরিত হতে পারে। একি মুহূর্তে তথ্য দুই মুখেই পরিবাহিত হতে পারে। এক্ষেত্রে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য দুটি আলাদা লাইন ব্যবহার করা হয় একটি তথ্য প্রেরণের জন্য অন্যটি তথ্য গ্রহণ করার জন্য।
যেমন - টেলিফোন লাইন যেখানে, কথা বলা ও শোনা একই সাথে সম্ভব।
৮) সিমপ্লেক্স ও হাফ ডুপ্লেক্স এবং ফুল ডুপ্লেক্স এর মধ্যে পার্থক্য ?
উত্তর -
সিমপ্লেক্স |
হাফ ডুপ্লেক্স |
ফুল ডুপ্লেক্স |
i. তথ্য প্রেরণ সবসময় এক মুখী হয়। |
i. তথ্য প্রেরণ উভয়দিকেই হতে পারে কিন্তু একই সময়ে নয়। |
i. তথ্য প্রেরণ একই সময়ে উভয় দিকেই হতে পারে। |
ii. এক্ষেত্রে তথ্য প্রেরণের জন্য একটিমাত্র লাইন থাকে। |
ii. তথ্য প্রেরণের জন্য একটি মাত্র লাইন থাকে। |
ii. এক্ষেত্রে তথ্য প্রেরণের জন্য দুটি আলাদা লাইন থাকে। |
iii. বর্তমানে এর ব্যবহার খুবই কম। |
iii. বর্তমানে এর ব্যবহার মাঝামাঝি। |
iii. বর্তমানে এর ব্যবহার সর্বাধিক। |
iv. উদাহরণ - কম্পিউটার ও কিবোর্ড এর যোগাযোগ। |
iv. উদাহরণ - ওয়াকিটকি |
iv. উদাহরণ - টেলিফোন লাইন। |
৯) সার্ভার ও ক্লায়েন্ট কাকে বলে ?
উত্তর - ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্কে একপা একাধিক শক্তিশালী কেন্দ্রীয় কম্পিউটার থাকে যাকে সার্ভার বলা হয়। সার্ভার হল একটি বিশেষ কম্পিউটার যার ধারণা ক্ষমতা ও স্পিড অন্য ক্লাইন্ট গুলোর তুলনায় অনেক বেশি হয় ।
অন্যান্য সমস্ত কম্পিউটার বা নোড এই সার্ভারের সঙ্গে যুক্ত থাকে এবং তাদেরকে ক্লায়েন্ট বলে।
সার্ভার কম্পিউটারের মূল কাজ হল নেটওয়ার্কে যুক্ত অন্যান্য ক্লায়েন্ট কম্পিউটার গুলিকে তাদের চাহিদা অনুযায়ী তথ্য সরবরাহ করা। তবে এই ডেটা ব্যবহারের জন্য ক্লায়েন্ট কম্পিউটারগুলির সার্ভার এর কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয় এবং ক্লায়েন্ট কম্পিউটার গুলির নির্দিষ্ট একাউন্ট ও পাসওয়ার্ড থাকে। ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্কে বিভিন্ন ধরনের সার্ভার হতে পারে ।যেমন- ইমেইল সার্ভার, ওয়েব সার্ভার, অ্যাপ্লিকেশন সার্ভার ইত্যাদি।
১০) ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্কের সুবিধা ও অসুবিধা লেখ ?
উত্তর -
সুবিধা -
i) যেহেতু সার্ভারের ক্ষমতা অধিক তাই ডেটা প্রাপ্তি অনেক সহজে হয়।
ii) ক্লায়েন্ট এর উপর চাপ কমায়।
iii) এই নেটওয়ার্কে কোন কাজ সার্ভারের অনুমতি ছাড়া করা সম্ভব নয় এবং কাজের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয় ।ফলে ডেটা ও সফটওয়্যার এর গোপনীয়তা ও সুরক্ষা অনেক বেশি।
iv) এই নেটওয়ার্কে গুরুত্বপূর্ণ ডাটা যাতে নষ্ট না হয় তাই সার্ভার থেকে ডেটা ব্যাকআপ নেওয়ার বিশেষ ব্যবস্থা থাকে।
অসুবিধা -
i) ক্লায়েন্ট সার্ভার মেশিনকে রিকুয়েস্ট পাঠায় অনুরোধ এর সংখ্যা ক্রমশ বাড়তে থাকলে সার্ভারের ক্ষমতার বাইরে চলে যেতে পারে।
ii) সার্ভার কোন কারনে বন্ধ হয়ে গেলে গঠনশৈলী ব্যাহত হয়।
iii) এই নেটওয়ার্ক ব্যবস্থাটি যথেষ্ট জটিল তাই এটি স্থাপন করা যথেষ্ট পরিশ্রমসাধ্য।
iv) এই নেটওয়ার্কে সার্ভারকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সর্বদা একজন দক্ষ System Administrator - এর প্রয়োজন হয়।
১১) পিয়ার - টু - পিয়ার (P2P) নেটওয়ার্ক কাকে বলে ?
উত্তর - এই নেটওয়ার্কে প্রতিটি কম্পিউটারই একদিকে সার্ভার ও অন্যদিকে ক্লায়েন্ট হিসেবে কাজ করে। এই নেটওয়ার্কে কোন সার্ভার থাকে না। সরাসরি একটি ক্লায়েন্ট অপর ক্লায়েন্ট এর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে। এক্ষেত্রে ব্যবহারকারী নিজেই কোন কম্পিউটার থেকে ডেটা গ্রহণ করবে বা কোন কম্পিউটারে ডেটা পূরণ করবে তা ঠিক করে। এই নেটওয়ার্কে যুক্ত সবকটি কম্পিউটার ই প্রায় সম ক্ষমতা সম্পন্ন হয় এবং এই নেটওয়ার্কে দশটির বেশি কম্পিউটার যুক্ত করা যায় না। এই প্রকার নেটওয়ার্কে যেহেতু কোন সার্ভার নেই তাই নেটওয়ার্কে থাকা প্রতিটি কম্পিউটার সার্ভার বা প্রতিটি কম্পিউটার ক্লায়েন্ট হিসেবে কাজ করে।
১২) পিয়ার- টু- পিয়ার (P2P) network এর সুবিধা ও অসুবিধা লেখো ?
উত্তর - পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্কের সুবিধা :-
i) এই নেটওয়ার্ক কম খরচ সাপেক্ষ।
ii) এই নেটওয়ার্ক গঠন করার সোজা।
iii) কাজের দ্রুততা অনেক বেশি অর্থাৎ কাজের গতি বেশি।
iv) সার্ভার খারাপ হয়ে যাওয়ার মত সমস্যা আসে না।
পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্কের অসুবিধা :-
i) এই নেটওয়ার্কের গোপনীয়তা কম।
ii) সার্ভার ব্যবহারের উপযোগিতা একেবারেই পাওয়া যায় না।
iii) এই নেটওয়ার্কে ডেটা ব্যাকআপ নেওয়ার ব্যবস্থা নেই।
iv) এই নেটওয়ার্কে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দশের বেশি হয় না।
১৩) তথ্য পরিবহন কয় প্রকার ও কি কি ?
উত্তর - তথ্য পরিবহন সাধারণত দুই প্রকার - সমান্তরাল পরিবহন ও ধারাবাহিক পরিবহন। ধারাবাহিক পরিবহন আবার দুই ভাগে বিভক্ত - পৃথক (Asynchronous) পরিবহন ও যুগপৎ (Synchronous) পরিবহন।
১৪) সমান্তরাল পরিবহন (Parallel Transmission) কাকে বলে ?
উত্তর - সমান্তরাল পরিবহনে একক সময়ে একাধিক বিট পাঠানো হয়। কতকগুলো বিট একত্রে একটি n bit এর শ্রেণী তৈরি করে। সেগুলি একত্রিত করে একসাথে সব কটি বিটকে পাঠানো যায় একই সমান্তরাল পরিবহন বলা হয়। সমান্তরাল পরিবহনের গঠন খুবই সরল। n সংখ্যক তার ব্যবহার করে n সংখ্যক বিট কে প্রেরণ করে। প্রতিটি বিটের জন্য প্রতিটি তার নির্দিষ্ট থাকে। এই পরিবহনের গতি অনেক বেশি। তাই অল্প দূরত্বের পরিবহনের জন্য এটি ব্যবহার করা হয়।
১৫) পৃথক ও যুগপৎ পরিবহন কাকে বলে ?
উত্তর - পৃথক পরিবহণ (Asynchronous Transmission) - এক এক সময়ে একটি ক্যারেক্টার প্রবাহিত হয়। প্রত্যেক ক্যারেক্টার 5-8 bit দৈর্ঘ্যের হয়। যে দুটো যন্ত্রাংশের মধ্যে তথ্য পরিবাহিত হয় সেগুলি একে অপরের সঙ্গে ছন্দবদ্ধ হয় না। পেরক যেকোনো সময়ে ডেটা পাঠাতে পারে, কিন্তু সেই সময় প্রাপক তথ্য সংগ্রহ করার জন্য প্রস্তুত থাকবে। একটি ক্যারেক্টারের পর অপর ক্যারেক্টার , একের পর এক সংকেত প্রেরিত হয়। এই পদ্ধতিটি Serial বা ধারাবাহিক পরিবহনের জন্য উল্লেখযোগ্য। সম্পূর্ণ মেসেজটিকে কতগুলো string এ ভাগ করা হয়। প্রতিটি স্ট্রিং আবার start Bit এবং Stop Bit এ ভাগ করা থাকে। Start Bit কে 0 এবং Stop Bit কে 1 দ্বারা সূচিত করা হয়।
যুগপৎ পরিবহণ (Synchronous Transmission) - এই পরিবহনের ক্ষেত্রে একাধিক বিট এক একটি Block দীর্ঘ ফ্রেমের আকারে পরিবাহিত হয়। এতে অনেকগুলি Byte ও থাকতে পারে। এক্ষেত্রে কোন Start Bit বা Stop Bit থাকে না এবং ক্যারেক্টার গুলি প্রেরণের সময় পরপর দুটি byte এর মধ্যে ফাঁকা থাকে না। এক্ষেত্রে প্রতিটি বিটের প্রেরণ ও গ্রহণের মধ্যে সময়ের ব্যবধান যথাযথ হওয়ায় গ্রাহক প্রতিটি বাইট এর ক্যারেক্টার চিহ্নিতকরণ আলাদাভাবে করতে পারে।
১৬) ব্রান্ডউইথ (Bandwith) কি ?
উত্তর - ব্যান্ডউইথ হল ভিন্ন কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট একগুচ্ছ তরঙ্গের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন কম্পাঙ্কের অন্তরফল এটি কম্পাঙ্কের রেঞ্জ। আবার ডিজিটাল কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে একক সময়ে একক চ্যানেলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত বিট সংখ্যাকে বলা হয় ব্যান্ডউইথ। ব্যান্ড উইথ এর পরিমাপ বলতে আমরা বুঝি নির্দিষ্ট যোগাযোগ মাধ্যমে কতটা ডেটা ( অডিও, ভিডিও, টেক্সট ইত্যাদি ডেটা) একবারে চলাচল করতে পারে। কোন মাধ্যমের ব্যান্ডউইথ বেশি হলে সেই মাধ্যমের মধ্য দিয়ে বেশি পরিমাণে ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে । ডিজিটাল ডাটার ক্ষেত্রে ব্যান্ডউইথ Kbps,Mbps,Gbps এককে পরিমাপ করা হয়। আবার এনালগ ডেটার ক্ষেত্রে এর একক হল হার্জ (Hz).
১৭) বেসব্যান্ড ও ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক কাকে বলে ?
উত্তর - কোন একটি মাধ্যমের মধ্য দিয়ে ডেটা পাঠানোর জন্য দুটি আলাদা পদ্ধতি আছে। এই দুটো পদ্ধতি হল বেস্ ব্যান্ড এবং ব্রড ব্যান্ড ।
যে নেটওয়ারকের তার একই সময়ে শুধুমাত্র একটি সিগনাল বহন করতে পারে সেই নেটওয়ার্ককে বেস ব্যান্ড নেটওয়ার্ক বলে। LAN বা লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক এর ক্ষেত্রে বেশ প্যান্ট প্রযুক্তির ব্যবহার আমরা দেখতে পাই। এবং
যে নেটওয়ার্কের তার একই সময়ে একাধিক সিগন্যাল বহন করতে পারে সেই নেটওয়ার্ককে ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক বলে। কেবল টিভি নেটওয়ার্ক হচ্ছে ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের একটি উদাহরণ।
১৮) বড (Baud) কাকে বলে ?
উত্তর - এক সেকেন্ডে যে কটি ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যাল
বা তড়িৎ সংকেত প্রেরিত হয় তা হল সিগন্যাল রেট প্রতি সেকেন্ড। এর একক হল বড। একক সময়ে যে কয়টি সিগনাল পরিবর্তিত হয় সেই সংখ্যাই হলো বড রেট। এই সিগনাল রেটকে বিভিন্ন নামে প্রকাশ করা হয়। যেমন পালস রেট বা মডুলেশন রেট বা বড রেট বলা হয়।
১৯) বেসব্যান্ড ও ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের মধ্যে পার্থক্য ?
উত্তর -
বেসব্যান্ড |
ব্রডব্যান্ড |
১. সংকেত ডিজিটাল প্রকৃতির হয়। |
১. সংকেত অ্যানালগ প্রকৃতির হয়। |
২. সংকেতের শক্তি বাড়ানোর জন্য রিপিটার ব্যবহার করা হয়। |
২. সংকেতের শক্তি বাড়ানোর জন্য অ্যামপ্লিফায়ার ব্যবহার করা হয়। |
৩. গোপনীয়তা বেশি। |
৩. গোপনীয়তা কম। |
৪. তার যুক্ত নেটওয়ার্কের জন্য এটি উপযুক্ত। |
৪. বেতার নেটওয়ার্কের জন্য এটি উপযুক্ত। |
৫. খরচ সাপেক্ষ। |
৫. খরচ কম লাগে। |
৬. এটি বাস ট্রপোলজিতে ব্যবহৃত হয় |
৬. এটি বাস ও ট্রি ট্রপোলজিতে ব্যবহৃত হয়। |
৭. কয়েকটি উদাহরণ হল - উইন্ডোজ নোভেল নেটওয়্যার।
|
৭. কয়েকটি উদাহরণ হল - উইন্ডোজ 9x, XP,2007.
|
২০) গাইডেড মিডিয়া বলতে কি বোঝ ? দুটি গাইডেড মিডিয়ার নাম লেখ ?
উত্তর - এক্ষেত্রে তারের মাধ্যমে তথ্য উৎস থেকে গন্তব্যস্থলে পাঠানো হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে, তামার পরিবাহী তার, কোক্সিয়াল কেবল, অপটিক্যাল ফাইবার ইত্যাদি।
২১) ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলের একটি সুবিধা ও একটি অসুবিধা লেখ ?
উত্তর - ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলের সুবিধা
i. এই ধরনের কেবল দামে অপেক্ষাকৃত সস্তা।
ii. তাড়িতিক নয়েজ কমায়।
iii. ডিজিটাল ও এনালগ দুই ধরনেরই ডেটা প্রেরণ করতে পারে।
iv.100 MBPS পর্যন্ত ব্যান্ডউইথ সমর্থন করে।
ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলের অসুবিধা
i. অন্যান্য কেবলের তুলনায় ডেটাপেরনের হার কম হয়
ii. গঠন মোটা প্রকৃতির।
iii.100 মিটার অঞ্চল পর্যন্ত ব্যাপ্ত থাকে।
২২) STP ও UTP এর পূর্ণরূপ লেখো ?
উত্তর - STP - এর পূর্ণরূপ হল শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল।
UTP - এর পূর্ণরূপ হল আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল।
২৩) কো-অক্সিয়াল ক্যাবল কি কি পদার্থ দ্বারা তৈরি ? এর সুবিধা ও অসুবিধা লেখ ?
উত্তর - কো- অক্সিয়াল কেবলের কেন্দ্রে অনমনীয় তামার তার, এই তামার তারটির উপরে একটি অপরিবাহী আস্তরণ থাকে এবং এই অপরিবাহী আস্তরণের উপরে একটি অ্যালুমিনিয়াম বা তামার পাতলা তার জালির আস্তরণ থাকে ।এই তার জালির উপরে প্লাস্টিক বা টেফলনের আস্তরণ থাকে।
সুবিধা -
i. Thicknet ব্যবহার করে প্রায় ৫০০ মিটার পর্যন্ত দূরবর্তীস্থানে তথ্য পাঠানো যায়।
ii. কেবল টিভি ইথারনেটের ক্ষেত্রে এটি খুবই কার্যকারী
অসুবিধা -
i. এই কেবল বাঁকানো যায় না।
ii. এই কেবল গুলো ভারী।
২৪) ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল ও ফাইবার অপটিক ক্যাবলেট এর মধ্যে পার্থক্য লেখ ?
উত্তর -
ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল |
ফাইবার অপটিক কেবল |
১. এই তার গুলির গতি কম। |
১. এই তার গুলির গতি বেশি। |
২. এই তার গুলির দাম কম হয়। |
২. এই তার গুলির দাম বেশি হয়। |
৩. এই তারগুলি ভারী ও দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। |
৩. এই তারগুলি হালকা এবং সহজে নষ্ট হয় না। |
৪. এই তার গুলিকে বাঁকানো যায় |
৪. এই তার গুলিকে বাঁকানো যায় না। |
২৫) কো- অক্সিয়াল কেবল ও ফাইবার অপটিক কেবলের মধ্যে পার্থক্য লেখ ?
উত্তর -
কো- অক্সিয়াল কেবল |
ফাইবার অপটিক কেবল |
১. এই তারের মূল উপাদান তামা। |
১. এই তারের মূল উপাদান ফাইবার। |
২. এই তারের গতি কম। |
২. এই তারের গতি বেশি। |
৩. এই তারগুলি দামে সস্তা। |
৩. এই তার গুলির দাম বেশি। |
৪. কাঁটা তার জোড়া লাগানো সহজ। |
৪. কাঁটা ফাইবার জোড়া লাগানো অনেক কঠিন |
২৬) আনগাইডেড মিডিয়া বলতে কি বোঝো?
উত্তর - আনগাইডেড মিডিয়া কোনরকম মাধ্যম বা তার ছাড়াও তথ্য পাঠাতে পারে। এক্ষেত্রে তিন ধরনের পদ্ধতি রয়েছে রেডিও তরঙ্গ , ইনফ্রারেড তরঙ্গ ,মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ। এক্ষেত্রে কোন একটি বেস স্টেশন থেকে তথ্য পাঠানো হয়।
২৭) ইনফ্রারেট তরঙ্গ কাকে বলে ?
উত্তর - যে সকল তরঙ্গের কম্পাঙ্ক ৩০০ GHz থেকে ৪০০ GHz এর মধ্যে হয় , তাকে ইনফেরেট তরঙ্গ বলে। অর্থাৎ রেডিও তরঙ্গ এবং দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গের মধ্যবর্তী তরঙ্গ অঞ্চলকে ইনফ্রারেড অঞ্চল বলে। মানুষের চোখ একে দেখতে পায় না। তবে কতগুলি বিশেষ যন্ত্রের সাহায্যে এই তরঙ্গের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। এই তরঙ্গকে অল্প দূরত্বে বেতার মাধ্যমের মধ্যে সংকেত আদান-প্রদান করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এই তরঙ্গের ব্যবহার টিভি, কম্পিউটার ও মিউসিক সিস্টেম, নাইট ভিশন ক্যামেরায় দেখা যায়।
২৮) রেডিও তরঙ্গ কাকে বলে ? এই তরঙ্গের একটি বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার লেখ ?
উত্তর - দূরবর্তী স্থান যেখানে তার দ্বারা তথ্য পাঠানো সম্ভব নয় সেখানে রেডিও তরঙ্গের ব্যবহার করা হয়। এই তরঙ্গের কম্পাঙ্ক 3KHz থেকে 1GHz এর মধ্যে হয়। যখন প্রেরক এন্টেনা তরঙ্গ পাঠায় তখন যে কোন গ্রাহক অ্যান্টোনা দ্বারা সেই তরঙ্গ গৃহীত হয়। রেডিও তরঙ্গের অসুবিধা হল আবহাওয়ার কারণে ও বাতাসে অন্যান্য তরঙ্গের দ্বারা বাধাব্রাপ্ত হতে পারে ফলে সংকেত বাউন্স হতে পারে। এই তরঙ্গের ব্যবহার রেডিও ,টেলিভিশন, ফোন ইত্যাদিতে দেখা যায়।
২৯) মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ কাকে বলে ? এর ব্যবহার ও বৈশিষ্ট্য লেখ?
উত্তর - তার বিহীন সংযোগের ক্ষেত্রে মাইক্রোওয়েভ ব্যবহৃত হয়। এই তরঙ্গ খুবই উচ্চ কম্পাঙ্কের হওয়ায় এটি বাকতে পারে না। এই তরঙ্গ উঁচু পাহাড় উঁচু বাড়ি ইত্যাদি দ্বারা বাধা প্রাপ্ত হয়। তাই এর অ্যান্টেনা টাওয়ারগুলিকে খুব উঁচুতে স্থাপন করা হয়। এই তরঙ্গ অনেক দূরত্ব পর্যন্ত গেলে ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়ে তাই টাওয়ারগুলিতে রিপিটার ব্যবহার করা হয়। এই তরঙ্গের ব্যবহার সেলুলার ফোন, স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক সিস্টেম, এবং ওয়ারলেস ল্যান্ সিস্টেমে দেখা যায়।
৩০) আপলিং ও ডাউনলিং বলতে কী বোঝো ?
উত্তর - ভূপৃষ্ঠ থেকে যে তরঙ্গ বা signal স্যাটেলাইটে পাঠানো হয় তাকে আপলিঙ্ক বলে। এবং একইভাবে উপগ্রহ থেকে যে তরঙ্গ পৃথিবীপৃষ্ঠের স্টেশনে পুনরায় ফিরে আসে সেই পদ্ধতিকে ডাউনলিং বলে।
৩১) Modem এর পূর্ণরূপ কি ? মডেম এর কাজ কি ?
উত্তর - Modem এর পূর্ণরূপ হল- মডিউলেটর- ডিমডিউলেটর।
কাজ - মোডেমের কাজ হল ডিজিটাল সিগনাল কে অ্যানালগ সিগনালে পরিণত করা, যাকে মডিউলেশন বলে এবং অ্যানালগ সিগন্যালকে পুনরায় ডিজিটাল সিগনালে পরিণত করা, যাকে ডিমডুলেশন বলে। মোডেম দুই ধরনের হয়ে থাকে - i. ইন্টারনাল মডেল ii. এক্সটার্নাল মডেম ।
৩২) নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড বা NIC এর ব্যবহার ?
উত্তর - নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড ডাটা কিভাবে ইন এবং আউট হবে সেই গতি নিয়ন্ত্রণ করে। একটি NIC কার্ড সমান্তরাল ডেটা প্রবাহকে ধারাবাহিক প্রবাহের পরিবর্তন করে। NIC ডেটা ট্রান্সফারের গতি নিয়ন্ত্রণ করে।RAM থেকে সমস্ত ডেটা প্যাকেজিং -এর জন্য পাওয়া গেলে সেই ডাটাগুলো ছোট ছোট প্যাকেটে বিভক্ত করে।
৩৩) RJ 45 কি ? এর দুটি বৈশিষ্ট্য লেখ ?
উত্তর - আরজে 45 হল একটি সংযোগ যা ইথারনেট নেটওয়ার্কিং এর জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি একটি ছোট প্লাস্টিকের প্লাগ যা আটটি তারের। যা কম্পিউটার কে রাউটার ,সুইচ এবং অন্যান্য নেটওয়ার্ক ডিভাইস গুলোর সাথে সংযুক্ত করে। এটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক গুলি তৈরি এবং বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাড়িতে ,অফিসে ,ডেটা সেন্টারসহ বিভিন্ন জায়গায় এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
বৈশিষ্ট্য-
i. এটি অন্যান্য যেকোনো ধরনের কানেক্টরেট তুলনায় সস্তা।
ii. এটি ইন্সটল করার সহজ।
iii. এটি উচ্চ গতিতে ডেটা প্রেরণ করতে পারে।
৩৪) রিপিটার এর কাজ লেখো ?
উত্তর - নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত তারের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত ডেটা নির্দিষ্ট দূরত্ব যাবার পরে দুর্বল হয়ে পড়ে রিপিটার সেই দুর্বল হয়ে যাওয়া তরঙ্গ কে গ্রহণ করে পুনরায় সত্তেজ ও বর্ধিত করে তোলে। OSI মডেলের ফিজিকেল লেয়ারে রিপিটার কাজ করে। রিপিটার ব্যবহার করে আমরা নেটওয়ার্কে তার অনেক দূর পর্যন্ত বাড়াতে পারি। তবে ডেটা কোন দিকে প্রবাহিত হবে তা রিপিটার নির্ধারণ করতে পারেনা।
৩৫) ব্রিজ এর কাজ ?
উত্তর - ব্রিজ হল এমন একটি যন্ত্র যার সাহায্যে আমরা দুটি নেটওয়ার্ক কে সংযুক্ত করতে পারি। এটি OSI মডেলের ডেটা লিংক লেয়ারে কাজ করে। একটি ব্রিজে দুই বা ততোধিক পোর্ট থাকে।
৩৬) রাউটার কি কাজে ব্যবহৃত হয় ?
উত্তর - রাউটার OSI মডেলের ৩ নং লেয়ারে কাজ করে। এটি কোন একটি নেটওয়ার্ককে কতগুলি নেটওয়ার্ক টুকরোতে ভাগ করে। যখন একটি কম্পিউটার অন্য একটি কম্পিউটারে কিছু তথ্য প্রেরণ করে তখন পেরক কম্পিউটার গ্রাহকে নির্দিষ্ট ঠিকানার খোঁজ করে। রাউটার এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডেটা পাঠানোর পদ্ধতিকে নিয়ন্ত্রণ করে।কোন ডেটা কে খুব কম সময়ে সঠিক পথে গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দেয়।
৩৭) গেটওয়ের কাজ লেখ ?
উত্তর - বিভিন্ন নেটওয়ার্কিং সিস্টেমে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের প্রটোকল ব্যবহার করা হয়। গেটওয়ে হল একটি বিশেষ ব্যবস্থা যার মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন প্রটোকলে যুক্ত দুটি নেটওয়ার্কের মধ্যে সংযোগ রক্ষা করা যায়। OSI মডেলের অ্যাপ্লিকেশন লেয়ারে গেটওয়ে কাজ করে। গেটওয়ে ফায়ারওয়াল প্রদান করে
৩৬) wi-fi কার্ড কি ?
উত্তর - ওয়াই- ফাই কার্ড একটি কম্পিউটারকে একটি বেতার নেটওয়ার্কের সাথে সংযোগ করে। এটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপের মাদারবোর্ডে তৈরি করা থাকে। এছাড়া আমরা ওয়াইফাই কার্ড নিজেও ইন্সটল করে নিতে পারি। ওয়াইফাই কার্ড তিন ধরনের হয়ে থাকে -
i.) PCle (পেরিফেরাল কম্পনেন্ট ইন্টার কানেক্ট এক্সপ্রেস) - এটি ডেক্সটপ কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয় এই কার্ডগুলি মাদারবোর্ডের পি সি আই স্লটে ইন্সটল করা হয়।
ii.) M.2 - এটি ল্যাপটপ এবং ডেক্সটপে ব্যবহৃত হয় এই কার্ডগুলো মাদারবোর্ডের একটি M.2 স্লটে ইনস্টল হয়।
iii.) USB - এটি একটি ইউএসবি পোর্টে ব্লাক ইন থাকে। যা একটি কম্পিউটারে ওয়াইফাই কানেকশন সরবরাহ করে।
আন্তিম কথা ঃ-
এই প্রতিবেদনে একাদশ শ্রেণী দ্বিতীয় সেমিস্টার কম্পিউটার আপ্লিকেশন চতুর্থ অধ্যায় থেকে প্রশ্ন ও উত্তর আলোচনা করা হলো। আশাকরি, ছাত্রছাত্রীদের উপকারে আসবে। আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তরের আপডেট পেতে আমাদের সাথে থাকুন।
Edu হোস্টারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url